তাওহিদুল মাঝে মধ্যে স্বপ্নে বলতো ‘হুজুর আর মারবেন না, আমি মরে যাবো, আমাকে আমার মায়ের কাছে পাঠিয়ে দেন।’
ময়মনসিংহ ভালুকার জামিরদিয়া মাদ্রাসায় হেফজ শ্রেণির ছাত্র ছিল তাওহিদুল ইসলাম। সম্প্রতি পড়া মুখস্থ করতে না পারায় মাদ্রাসার শিক্ষক হাফেজ আমিনুল ইসলাম লাঠি দিয়ে পিটিয়ে তাওহিদুলের পাজরের হাড় ও একটি পা ভেঙে দেন। এ ছাড়া শরীরের বিভিন্ন স্থানে পিটিয়ে গুরুতর জখম করেন ওই শিক্ষক।
গত রোববার রাতে ঢাকার বক্ষব্যাধি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাওহিদুল ইসলাম (১০) নামে ওই ছাত্র মারা যায়। সে ভালুকার ডাকাতিয়া ইউনিয়নের পাঁচগাও গ্রামের কয়েস মিয়ার ছেলে। এদিকে ঘটনার পর থেকেই আবাসিক ছাত্রদের মাদ্রাসায় ফেলে গা ঢাকা দিয়েছেন শিক্ষকরা।
2 comments
সাধারন পিতা-মাতা বিশ্বাস করে ওদের কাছ রেখে যায় মানুষ বানাতে আর কিছূ মানুষ নামে জালিম ওদের উপর শারীরিক ও মানুষিক নির্যাতন করে ধিকার জানাই ওদের
কোমলমতি শিশুদের শারিরীক মানসিক নির্যাতন করে এরা মানুষ না পশু।