এই ছবিটি অসাধারণ তাৎপর্যময় ছবি । ভাইটি হাতে কিছু একটা নিয়ে বাংলার মসনদ দখল করতে যাচ্ছে মনে হচ্ছে। এদের হাত ধরেই বাঙালি জাতির মেধা মনন স্বাধীনতা আসবে বলে মনে হচ্ছে। উপমহাদেশে হাজার বছর ধরেই ধর্ম কে একটি ট্রাম্প কার্ড হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে আর এটি হতে থাকবেই । এর থেকে সহসা মুক্তি আমাদের মিলবে না সেই বিষয় নিয়ে নিশ্চিত বলে দেয়া যায়। ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী গুজরাটের কসাই নামে কুখ্যাত তার আমলে ভারতে নিরীহ মুসলমানদের উপরে অত্যাচার হয়েছে তার ধিক্কার জানানোর ভাষা নেই। কিন্তু কথা হলো মোদিকে প্রতিরোধের নামে ব্যাক্তি ও রাষ্ট্রীয় সম্পত্তি ভাঙচুর করা জাতির জনকের প্রতিকৃতিতে আগুন দেয়া, ১৭ জনের প্রানহানি নিঃ সন্দেহে গভীর উদ্বেগের। এই মৌলবাদীদের হাত ঠেকে দেশকে রক্ষা না করা গেলে আগামী ১০ বছর পরে অবস্থা হবে ভয়াবহ হবে অনেকটা আফগানস্হানের তালেবানদের মতো। এই জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নিজেই দায়ী। তিনিই এদের মদদদাতা। তার আশ্রয় প্রশয়ে আজ তাদের এত দুঃসাহস। দেশের ধর্মপ্রাণ মুসলিমদের আবেগ কে পুঁজি করে তিনি হেফাজত নামক ধর্মীয় মৌলবাদী সংগঠনের সাথে আতাত করে নিজের স্বার্থসিদ্বি করছেন । আসল কথা হলো ভারতের জঙ্গি দল শিবসেনা আর এই জঙ্গি হেফাজত আদতে একই মুদ্রার এপিঠ ওপিঠ। ধর্ম পুজি করে বিভাজন তৈরীই এদের কাজ।
জঙ্গি দল শিবসেনা আর এই জঙ্গি হেফাজত একই মুদ্রার এপিঠ ওপিঠ
previous post
3 comments
আমি এর জন্য সরকার কে দায়ী করি কারণ সরকার কিছু সুবিধা নেওয়ার জন্যে এদের মাথায় তুলেছে যা আজ ভয়ঙ্কার দানবে পরিনিত হয়েছে।
আপনার লেখায় অন্য রকম মৌলবাদ বিরোধী বক্তব্য যা আমি মুসলিম হিসাবে মেনে নিতে পারছি না এ ধরনের ব্লগ লেখে সাধারন মানুষকে বিভ্রান্ত করবেন না
এই সন্ত্রাসী মনোভাব বাংলাদেশের মৌলবাদেরা ভারতের কাছ থেকে শিখেছে তারা যে ভাবে শিবসেনার দলবদ্ধভাবে বাবরি মসজিদ ভেঙ্গেছে তা আজও চোখের সামনে ভাসে।