মূর্তির নিচে মুসলমানের পবিত্র কোরআন শরীফ রাখলে পূজা হবে না হিন্দু মাত্রই জানেন। নামাজের ঘরে
মূর্তি রাখলে নামাজ হবে না মুসলিম মাত্রই জানেন। কোনো মুসলিম যেমন মূর্তির নিচে পবিত্র কোরআন রাখতে পারে না.তেমনি কেনো হিন্দুও মুর্তির নিচে পবিত্র কোরআন রেখে তার পূজা নষ্ট করতে চাইবে না।
তাহলে মূর্তির নিচে পবিত্র কোরআন রাখলোটা কে ???
এই প্রশ্নের একটাই উত্তরঃ অমানুষ,অধার্মিক উগ্রপন্থী কোন জাতী বা ব্যক্তি,যে নিজে কোন ধর্ম ও মানবতা মানে না.
এই অমানুষ যে ধর্মের ছদ্মবেশি হোক না কেন তাকে খোঁজে বের করা রাষ্ট্রের দায়িত্ব। রাষ্ট্র তার দায়িত্ব পালন করুক, ঘৃণ্য অপরাধের শাস্তি নিশ্চিত করুক।
যেকোন ধর্মের উগ্রপন্থীরা সকল ধর্মের জন্য বিপদ জনক।
11 comments
যে দোষী, শুধু মাত্র তার শাস্তি হোক। একের দোষে পুরো গোত্র বা জাতি শাস্তি না পাক, এটাই কামনা করি।
মুসলমানদেরকে বলবো এই ফাঁদে পা দিবেননা। এটা মুসলমানদেরকে উত্তেজিত করতেই করা হয়েছে, যাতে প্রমাণ করা যায় মুসলিমরা জঙ্গিবাদ
এই ঘটনার প্রকৃত দোষীদের আইনের আওতায় আনতে জোর দাবি জানাই।
সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা তৈরীতে এটা ঘটানো হয়েছে মুসলমানরা উত্তেজিত হলেই ষড়যন্ত্রকারীদের উদ্দেশ্য সফল হবে। তবে যারাই করুক না নিন্দা জানাই
প্রশাসন যদি আজকের ঘটনায় জড়িতদের খুজে বের করে দৃষ্টান্তমুলক শাস্তি দিতে পারে,তাইলে প্রশাসন এর উপর মানুষের আস্থা ফিরে আসবে।
দ্রুত অপরাধীকে চিহ্নিত করে আইনের আওয়তায় আনা হউক।
পবিত্র কোরআন এর অবমাননাকারীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির জোর দাবি জানাচ্ছি ।
ধর্মীয় সম্প্রীতির উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত প্রিয় বাংলাদেশ । কিছুদিন পরপর এখানে যারা অশান্তি সৃষ্টি করে সম্প্রীতি নষ্ট করতে চায় তাদের চিহ্নিত করে কঠিন শাস্তির আওতায় আনতে হবে ।
মুসলমানরা শান্তিতে বিশ্বাসী, যারা কুরআন অবমাননা করে দাঙ্গা লাগানোর চেষ্টা করছে তাদের অনতিবিলম্বে গ্রেফতারপূর্বক বিচার করা হোক ।
এই ঘটনায় যাতে হিন্দু-মুসলিম দাঙ্গা না তৈরী হয় এটা একটা বিচ্ছিন্ন ঘটনা। একটা কুচক্রী মহলের চক্রান্ত এটা তীব্র নিন্দা জানাই
এটা কোন হিন্দু করতে পারে না, কেননা হিন্দুরা ভালোভাবে জানে দুর্গার বেদিতে পবিত্র কুরআন মজিদ রাখলে পূজা হয়না।
এই অপকর্ম নিশ্চয়ই কোন নামধারী মুসলমান করেছে এবং এর পিছনে বড়ো একটা চক্র অবশ্যই জড়িত।