বগুড়ার শাজাহানপুরে মসজিদে আরবী শিখতে গিয়ে এক শিশুকে (৭) বলাৎকার চেষ্টার ঘটনায় আবু বক্কর সিদ্দিক (৪০) নামে এক ইমামকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
ইমাম আবু বক্কর সিদ্দিক বগুড়ার নন্দীগ্রাম উপজেলার নন্দনবাড়ি গ্রামের আফজাল হোসেনের ছেলে। তিনি দীর্ঘদিন ধরে শাজাহানপুর উপজেলার শাকপালা গোহালগাড়ি এলাকায় জনৈক মনিরের বাসা ভাড়া নিয়ে থাকতেন এবং উপজেলার গন্ডগ্রাম আলহেরা জামে মসজিদে ইমামতি করেন।
এ ঘটনায় শিশুটির বাবা মঙ্গলবার (১৯ অক্টোবর) রাত ১০টার দিকে শাজাহানপুর থানায় মামলা দায়ের করেন।
থানা পুলিশ সূত্রে জানা যায়, উপজেলার গন্ডগ্রাম আলহেরা জামে মসজিদে প্রতিদিন মাগরিবের নামাজের পর ইমাম আবু বক্কর সিদ্দিকের কাছে আরবি পড়তে যেত শিশুটি। প্রতিদিনের মতো সোমবার (১৮ অক্টোবর) সন্ধ্যায় মসজিদে আরবি শিখতে গেলে শিক্ষক ইমাম আবু বক্কর সিদ্দিক শিশুটিকে বলাৎকারের চেষ্টা করে। এ সময় শিশুটি চিৎকার শুরু করলে আবু বক্কর সিদ্দিক তাকে ছেড়ে দেয়। শিশুটি দৌঁড়ে বাড়ি গিয়ে অভিভাবকদেরকে বিষয়টি জানায়। এ ঘটনায় শিশুটির বাবা মঙ্গলবার রাতে শাজাহানপুর থানায় মামলা দায়ের করেন। এর আগেও এরকম একটি ঘটনায় তার নামে থানায় মামলা রয়েছে।
শাজহাানপুর থানার ওসি (তদন্ত) নান্নু খান বলেন, মামলা হয়েছে। আবু বক্কর সিদ্দিককে গন্ডগ্রাম এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
kalerkantho
6 comments
চরিত্রহীন ইমাম কুরআন শিখাতে পারে না কারণ তার মধ্যে ইবলিশ শয়াতন বর করছে
সমাজের এ কি অবস্থা কোথায় কোন নিরাপত্তা নেই কি মাদ্রাসা শিক্ষক বা ইমাম হায়েনার মত ওৎ পেতে থাকে
লম্পট ইমাম ধরে নিয়ে মাটিতে পুতে পাথর মারা উচিত
লম্পট ইমাম ধরে নিয়ে মাটিতে পুতে পাথর মেরে হত্যা করা উচিত
মানুষের মানবতা উঠে যাচ্ছে কারন শিক্ষক বা ইমাম হল শিক্ষাগুরু আর তারাই যদি এই সমস্ত নোংরা কাজ করে আর বাকি রইল কারা
দাড়ি ও টুপি পড়ে অপকর্ম করে ধর্মকে কুটক্তি করার সহজ পথ করে দিচ্ছে হুজুরা