নারায়ণগঞ্জের বন্দরে মাদ্রাসার এক ছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগে একই মাদ্রাসার শিক্ষক মো. রাকিবুল ইসলামকে (২১) গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ আসামিকে আদালতে তোলা হলে বিচারক তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
বুধবার (১ ডিসেম্বর) বিকেলে শুনানি শেষে সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট নুরুন্নাহার ইয়াসমিনের আদালত এ আদেশ দেন। এর আগে একই আদালতে ধর্ষণচেষ্টার ঘটনার বর্ণনা দিয়ে ভুক্তভোগী ছাত্রী জবানবন্দি প্রদান করেন।
বন্দর থানার অফিসার ইনচার্জ দীপক চন্দ্র সাহা জানান, এ ঘটনায় ভুক্তভোগীর বাবা বন্দর থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা করেছেন। বুধবার দুপুরে বন্দর ফাঁড়ি পুলিশের একটি দল দ্রুত ধর্ষণের চেষ্টার অভিযোগের আসামি রাকিবুলকে গ্রেপ্তার করে।
মামলা সূত্রে জানা যায়, বন্দর পৌরসভার কাছাকাছি ছদকার বাড়ি এলাকার একটি মাদ্রাসার শিক্ষক ছাত্রীকে ধর্ষণের চেষ্টা করে। এলাকার লোকজন ও মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষ ভুক্তভোগীর পরিবারকে ডেকে বিষয়টি মীমাংসার চেষ্টা করছে। ভুক্তভোগী পরিবার ন্যায়বিচার থেকে বঞ্চিত হতে পারে এমন আশঙ্কায় ৯৯৯-এ ফোন দিয়ে তাৎক্ষণিক বিষয়টি বন্দর থানায় জানিয়ে দ্রুত ব্যবস্থা নিতে বলে। খবর পেয়ে বন্দর ফাঁড়ি পুলিশের একটি দল দ্রুত ঘটনাস্থলে যায়। তারা ভুক্তভোগীকে চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে পাঠানোর ব্যবস্থা করেন এবং ধর্ষণের চেষ্টার অভিযোগে মাদ্রাসার শিক্ষককে আটক করেন।
এ বিষয়ে কোর্ট পুলিশের এএসআই মো. মনির হোসেন বলেন, এ ঘটনায় ভুক্তভোগী বিজ্ঞ আদালতে জবানবন্দি প্রদান করেছেন। এছাড়া গ্রেপ্তারকৃত শিক্ষক রাকিবুল ইসলামকে কারাগারে প্রেরণের আদেশ দেন বিচারক।
সুত্রঃ আরটিভি
7 comments
Nawzubillah. A shob youdi and nasara kadiani huzur seze madrasa te teacher hoye. Ader sate madrasar manazment ke o shasti dewa uchit.
এ সব পিচাশদের শাস্তি দেওয়ার সাথে সাথে তাদের প্রতিষ্ঠান বন্ধ করে দিতে হবে।
এই মহান ব্যক্তি বোধহয় ভুল করে ইহলোককে , জান্নাত ভেবে ফেলেছিলেন I
Astagfirullah aei sob bondo huzurder jonno valo huzur der kharap hote hoi allah tumi hefazod koro amin.
আল্লাহর শেষ নবী এসব নামধারী আলেমদেরকেই বলেছেন, “আসমানের নীচে সবচাইতে নিকৃষ্ট। এরই তারা।
এদেরকে কঠিন শাস্তি প্রদান করা হোক।
এ সব পিচাশদের শাস্তি দেওয়ার সাথে সাথে তাদের প্রতিষ্ঠান বন্ধ করে দিতে হবে।