সিলেটের গোলাপগঞ্জ উপজেলায় বলাৎকারের অভিযোগে মাদ্রাসা শিক্ষককে গণপিটুনি পর পুলিশে দিল জনতা। অভিযুক্ত ক্বারী মাওলানা ফয়েজ উদ্দিন(৫০) গোলাপগঞ্জ পৌরসভার ৯নং ওয়ার্ডে অবস্থিত মুহাম্মাদিয়া তাহফিজুল কুরআন মাদরাসার পরিচালকের দায়িত্বে রয়েছেন।
জানা যায়,এরপূর্বে গত মার্চে ঐ শিক্ষার্থীকে বলাৎকার করেন অভিযুক্ত মাওলানা ফয়েজ উদ্দিন। পরবর্তীতে গত শনিবার সর্বশেষ আবারো জোরপূর্বক বলাৎকারের চেষ্টা করেন তিনি। এরপর মাদ্রাসা ত্যাগ করে চলে যায় সেই ছাত্র। পরের দিন মাদ্রাসায় যেতে অনীহা দেখালে তার পরিবার কেন মাদ্রাসায় যাবে এবিষয়ে জানতে চায়, পরে সে তাদের কাছে ঘটনা খুলে বলে।
শিক্ষার্থীর পরিবার বিষয়টি পরের দিন রবিবার(২২মে) স্থানীয়দের বলেন, রাতেই স্থানীয়রা তাকে গণপিটুনি দিয়ে থানায় সোর্পদ করে।
বিষয়টি নিশ্চিত করে গোলাপগঞ্জ মডেল থানার উপপরিদর্শক ফয়জুল করিম বলেন, এই ঘটনার মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে। বর্তমানে অভিযুক্ত শিক্ষক পুলিশি হেফাজতে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
সুত্রঃ বিডি ২৪ লাইভ
4 comments
এই ভন্ড শিক্ষককে জুতার মালা পড়িয়ে ওকে মাদ্রাসা চত্ত্বরে নাকে খৎ দিয়ে পুলিশে সোর্পদ করা দাবি জানাই
এধরনের কুচরিত্রের কিছু লেবাসধারী শিক্ষক বা হুজুরা ধর্মকে ভিন্ন ধর্মীদের কাছে প্রশ্নবিদ্ধ করছে। এদের কঠিন বিচার হওয়া উচিত
মাদ্রাসা শিক্ষককের এই জঘ্যন কাজ প্রমান করে সমাজের কি অবস্থা। কোথায় কোন নিরাপত্তা নেই কি মাদ্রাসা শিক্ষক বা ইমাম হায়েনার মত ওৎ পেতে থাকে
মানুষের মানবতা উঠে যাচ্ছে কারন শিক্ষক বা ইমাম হল শিক্ষাগুরু আর তারাই যদি এই সমস্ত নোংরা কাজ করে আর বাকি রইল কারা। এরাই সমাজকে নষ্ট করার মুল মন্ত্র