নেত্রকোণার কেন্দুয়ায় আট বছর বয়সী এক ছাত্রীকে ধর্ষণের চেষ্টার অভিযোগে মাদ্রাসার এক শিক্ষককে আটক করেছে পুলিশ। পুলিশ জানায়, শনিবার সকালে নেত্রকোনোর আঠারবাড়ি এলাকায় মা হাওয়া কওমী মহিলা মাদ্রাসায় দ্বিতীয় শ্রেণির এক ছাত্রীকে ধর্ষণের চেষ্টা করে শিক্ষক মাওলানা আবুল খায়ের। এ সময় ওই ছাত্রীর চিৎকারে আশপাশের লোকজন এসে শিক্ষককে আটক ও মারধর করে। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ এসে শিক্ষককে আটক করে।
এ ঘটনায় শিক্ষককের বিরুদ্ধে মামলা করেছে মেয়েটির পরিবার। তিন দিন আগে এই শিক্ষক মাদ্রাসোর আরো এক ছাত্রীকে ধর্ষণ করে বলেও জানিয়েছে পুলিশ।
এদিকে, পটুয়াখালী গলাচিপায় ‘হাদিউল উম্মা মহিলা মাদ্রাসা’র চতুর্থ শ্রেণির এক ছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা হয়েছে। পুলিশ জিজ্ঞাসাবাদের জন্য অভিযুক্ত শিক্ষক মোহাম্মাদ ফরাজীর ভাইকে আটক করেছে।
সুত্রঃ ডিবিসি নিউজ
9 comments
এ সব পিচাশদের শাস্তি দেওয়ার সাথে সাথে তাদের প্রতিষ্ঠান বন্ধ করে দিতে হবে।
শুধু মহিলাদের জন্য আলাদা মাদ্রাসা তৈরি করা উচিত , যেখানে মহিলা শিক্ষক দ্বারা পড়ানো হবে।।।
ধর্ষণের শাস্তি ফাঁসি না করা হলে এইসব ঘটনা কমবে না ।
মেয়ে সন্তানকে পড়াশোনা করানো অনেক কঠিন হয়ে দাঁড়িয়েছে, বাবা মা কে সার্বক্ষনিক ভয় আর আতঙ্ক নিয়ে থাকতে হচ্ছে।
আল্লাহ্তালা আমাদের সকলকে হেফাজত করুন।।
বাংলাদেশে আইনের কোনো সঠিক বিচার নেই, যদি থাকতো তাহলে এ ধরনের অপরাধ করার কেউ সাহাস পেত না
এই শিক্ষককে প্রকাশ্যে ফাঁসি দিয়ে হত্যার আহ্বান জানাই। যাতে করে ভবিষ্যতে আর কোনো মাদ্রাসা শিক্ষক এমন জঘন্য পাপ করতে সাহস না পায়।
সহমত পোষণ করছি, এ সমস্ত অপরাধের কঠিন শাস্তি হলে অপরাধ কম হত।
মানুষের মন এমন কুরুচিপূর্ণ হয় কিভাবে ,, এই পৃথিবীর থেকে বিশ্বাস আস্তে আস্তে উঠে যাচ্ছে ।
দেশে বিচার নাই, তাই এগুলো দেখতে থাকবে মানুষ,, যতদিন পর্যন্ত সঠিক আইন প্রয়োগ করা না হবে ,, তত দিন এসব চলতে থাকবে বন্ধ হবে না।
আপনার এই কথাটি আংশিক সঠিক কারণ দেশে বিচার আছে। কিন্তু এর সঠিক প্রয়োগ নেই