ধর্ষণের অভিযোগে দায়ের করা মামলায় পুলিশের উপপরিদর্শক শরিফুল ইসলামের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছেন আদালত।
বৃহস্পতিবার (১০ আগস্ট) ঢাকার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৮ এর বিচারক বেগম মাফরোজা পারভীন প্রতিবেদন গ্রহণ করেন। এরপর তার বিরুদ্ধে এ গ্রেপ্তারি পরোয়ানার জারি করেন তিনি।
আদালত সূত্রে জানা গেছে, ২০২২ সালের ২৮ আগস্ট অভিযুক্ত শরিফুলের বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগ এনে ভুক্তভোগী এক নারী মামলাটি দায়ের করেছিলেন। পুলিশ মামলাটি তদন্ত করে ধর্ষণের ঘটনার সত্যতা পেয়ে আদালতে প্রতিবেদন দাখিল করলে বিচারক তার বিরুদ্ধে এ পরোয়ানা জারি করেন।
মামলার অভিযোগে বাদী উল্লেখ করেন, ২০২০ সালের জানুয়ারি মাসে এসআই শরিফুলের সঙ্গে তার পরিচয় হয়। একই বছরের ১৩ নভেম্বর শরিফুল বাদীকে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে ধর্ষণ করেন। এরপর বাদী অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়েন। বিষয়টি আসামি শরিফুলকে জানালে বাদীকে হাসপাতালে নিয়ে গর্ভপাত করান তিনি। এরপর শরিফুল বাদীকে বিয়ে করতে অস্বীকার করেন।
শরিফুল বর্তমানে ইন সার্ভিস ট্রেনিং সেন্টার সাতক্ষীরা পুলিশ লাইনে কর্মরত। তিনি পাবনা জেলার সাঁথিয়া থানার চৈত্রহাটি গ্রামের মৃত বন্দে আলীর ছেলে।
মামলার অভিযোগে বাদী উল্লেখ করেন, ২০২০ সালের জানুয়ারি মাসে এসআই শরিফুলের সঙ্গে তার পরিচয় হয়। একই বছরের ১৩ নভেম্বর শরিফুল বাদীকে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে ধর্ষণ করেন। পরবর্তীতে বাদী অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়েন। বাদী বিষয়টি আসামি শরিফুলকে জানালে তিনি বাদীকে হাসপাতালে নিয়ে গর্ভপাত করান। পরবর্তীতে শরিফুল বাদীকে বিয়ে করতে অস্বীকার করেন।
সুত্রঃ আরটিভি নিউজ