হিযবুত তাহরীর জিহাদ এবং সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে বিশ্বব্যাপী ইসলামী রাষ্ট্র এবং খিলাফত প্রতিষ্ঠা করতে চায়। দেশের আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী যখন অন্যান্য জঙ্গি সংগঠনের কার্যক্রম নিয়ে বেশি ব্যস্ত ছিল। এই ফাঁকে গোপনে গোপনে সাংগঠনিক শক্তি বৃদ্ধি করে হিযবুত তাহরীর। তারা স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থী ও তরুনদের ধর্মীয় বয়ান এবং রাষ্ট্রীয় বিভিন্ন অনিয়ম দেখিয়ে খেলাফত প্রতিষ্ঠার কথা বলে। হিযবুতের সদস্যরা সবাই মেধাবী, উচ্চবিত্ত পরিবারের এবং বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী, শিক্ষক ও ডাক্তার-ইঞ্জিনিয়ার যার ফলে তাদের ধর্মীয় বয়ান এবং রাষ্ট্রীয় বিভিন্ন অনিয়মের যুক্তিতে সহজেই মোটিভেট হয় কিশোর-তরুণরা। নিষিদ্ধ জঙ্গি সংগঠন হিযবুত তাহরীর সাংগঠনিক কার্যক্রম বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে সীমাবদ্ধ ছিল। এখন কিশোর-তরুণদেরও মগজ ধোলাইয়ের মাধ্যমে স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীদেরও সদস্য বানাচ্ছে। যা দেশ ও ভবিষ্যেতের জন্য খুবই শংঙ্কার বিষয়।
হিযবুত তাহরীর কার্যক্রম ছড়িয়ে পড়েছে স্কুল- কলেজে
previous post
