লালমনিরহাটের হাতীবান্ধায় ৬ বছরের এক শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে নুর আমিন মুন্সি (৬৫) নামে এক মসজিদের ইমামের বিরুদ্ধে। তাকে আটক করে দড়ি দিয়ে বেঁধে পুলিশে দিয়েছেন স্থানীয়রা। আজ সোমবার দুপুরে আটক নুর আমিন মুন্সিকে লালমনিরহাটের আদালতে পাঠিয়েছে পুলিশ।
এর আগে, রবিবার (২৩ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে উপজেলার গড্ডিমারি দোয়ানী গ্রাম এলকায় স্থানীয়রা নুর আমিন মুন্সিকে আটক করে পুলিশের হাতে তুলে দেয়।
গ্রেপ্তারকৃত নুর আমিন মুন্সি উপজেলার গড্ডিমারী ইউনিয়নের দোয়ানী গ্রামের বাসিন্দা। এছাড়া তিনি স্থানীয় একটি মসজিদের ইমাম।
পুলিশ সূত্র জানায়, উপজেলার দোয়ানী গ্রামে গত শুক্রবার বিকেলে বাড়িতে একা পেয়ে ৬ বছরের শিশুকে ধর্ষণ করে নুর আমিন মুন্সি। পরে ওই শিশুকে হাতীবান্ধার স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়।
এরপর শিশুর বাবা হাতীবান্ধা থানা একটি ধর্ষণ মামলা দায়ের করেন।
পরে ঘটনা জানাজানি হলে রবিবার স্থানীয়রা নুর আমিন মুন্সিকে আটক করে দড়ি দিয়ে গাছের সঙ্গে বেঁধে রেখে পুলিশকে খবর দেয়। খবর পেয়ে পুলিশ গিয়ে তাকে আটক করে নিয়ে আসে।
এ বিষয়ে স্থানীয় বাসিন্দা আয়নাল হক বলেন, নুর আমিন মুন্সি একটি মসজিদের ইমাম।
এছাড়া স্থানীয় সাধুর বাজারে কাঁচামাল ব্যবসা করেন। রবিবার আমরা তাকে আটক করে পুলিশের কাছে সোপর্দ করেছি।
এ বিষয়ে ওই শিশুর বাবা বলেন, ‘আমি থানায় মামলা করেছি। এর সঠিক বিচার চাই।’
এ বিষয়ে হাতীবান্ধা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাহামুদুন-নবী বলেন, ‘ওই শিশুর বাবা থানায় একটি ধর্ষণ মামলা দায়ের করেছেন।
সেই মামলায় তাকে আটক করা হয়েছে। সোমবার দুপুরে তাকে লালমনিরহাট আদালতে পাঠানো হবে।’
এ বিষয়ে স্থানীয় বাসিন্দা আয়নাল হক বলেন, নুর আমিন মুন্সি একটি মসজিদের ইমাম।
এছাড়া স্থানীয় সাধুর বাজারে কাঁচামাল ব্যবসা করেন। রবিবার আমরা তাকে আটক করে পুলিশের কাছে সোপর্দ করেছি।
এ বিষয়ে ওই শিশুর বাবা বলেন, ‘আমি থানায় মামলা করেছি। এর সঠিক বিচার চাই।’
এ বিষয়ে হাতীবান্ধা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাহামুদুন-নবী বলেন, ‘ওই শিশুর বাবা থানায় একটি ধর্ষণ মামলা দায়ের করেছেন।
সেই মামলায় তাকে আটক করা হয়েছে। সোমবার দুপুরে তাকে লালমনিরহাট আদালতে পাঠানো হবে।’