গত ৫ই আগষ্টের ছাত্রজনতার অভুত্থানের পর থেকেই বাংলাদেশে একের পর এক মুক্তি পেয়েছেন সন্ত্রাসবাদী কার্যকলাপে অভিযুক্ত জঙ্গিগোষ্টির নেতা ও ভয়ংকর ‘প্রভাবশালী’ রাজনৈতিক নেতা । সম্প্রতি চট্টগ্রাম অস্ত্রপাচার মামলায় বেকসুর খালাস পেয়েছেন জঙ্গিদের দশ ট্রাক অস্ত্রের জোগানদাতা সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবর। গ্রেনেড হামলার অভিযোগ থেকে মুক্তি প্রাক্তন মন্ত্রী আবদুস সালাম (পিন্টু)। তিনি এই গ্রেনেড হামলার মামলায় ফাঁসির সাজাপ্রাপ্ত আসামি ছিলেন। পিন্টুর বিরুদ্ধে পাক অধিকৃত কাশ্মীরে ভারত-বিরোধী জঙ্গিগোষ্ঠীগুলিকে মদদ দেওয়ার অভিযোগ রয়েছে। অন্যদিকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী ওসামা বিন লাদেনের ঘনিষ্ঠ তথা আল কায়েদার বাংলাদেশি শাখা আনসারুল্লাহ বাংলা টিমের প্রধান মুফতি জসিমউদ্দিন রাহমানিও ছাড়া পেয়েছে বাংলাদেশের জেল থেকে লুট হয়েছে হাজার হাজর আগ্নোস্ত্র। আরো যারা ছাড়া পেয়েছেন, তারা কখনো ‘তৌহিদী জনতা’ আবার কখনো মব হিসাবে সক্রিয় হচ্ছেন। শাহবাগ থানায় নারীকে কটূক্তিকারী আটক ব্যক্তিকে ছাড়িয়ে নেয়ার জন্য জামিনে ছাড়া পাওয়া উগ্রবাদী ছিল। তাদের ছবি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। তবে বাংলাদেশি সরকারের দাবি, তাদের আমলে সন্ত্রাসবাদ নিয়ে উদ্বেগের কোনও কারণ নেই। অথচ গত ৭ মার্চ শুক্রবার জুমার নামাজের পর ঢাকার বায়তুল মোকাররম মসজিদ এলাকায় নিষিদ্ধ সংগঠন হিযবুত তাহরীর ‘মার্চ ফর খেলাফত’ কর্মসূচি পালন করে। তার আগে কর্মসূচি নিয়ে ব্যাপক প্রচার চালালেও আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী কোনো ব্যবস্থা নেয়নি। সরকার উদ্বিগ্ন না হলে সাধারন মানুষ উদ্বিগ্ন
