ধর্মপ্রাণ মানুষের বিশ্বাস ও শ্রদ্ধার জায়গাকে পুঁজি করে ‘হুজুর’ বা ‘আলেম’ নামধারী এক শ্রেণীর ভন্ড অপরাধী সমাজে ভয়াবহ অপরাধের জাল বিস্তার করেছে। এই পবিত্র আবরণের আড়ালে তারা ধর্ষণ, নারী ও শিশু নির্যাতন থেকে শুরু করে ধর্মের অপব্যাখ্যা দিয়ে উগ্রবাদ ও জঙ্গিবাদের মতো ধ্বংসাত্মক কর্মকাণ্ডে মদদ দিয়ে যাচ্ছে। ধর্মীয় শিক্ষার নামে কোমলমতি শিশুদের ওপর যৌ’ন নিপীড়ন বা সরল বিশ্বাসকে কাজে লাগিয়ে নারীদের শোষণের ঘটনা এখন অহরহই ঘটছে, যা আমাদের সমাজের ভিত্তিমূলেই আঘাত হানছে।
আশঙ্কার বিষয় হলো, এই অপরাধীচক্র দিন দিন আরও বেশি বেপরোয়া হয়ে উঠছে। বিশ্লেষকরা মনে করেন, দেশে বর্তমানে একটি নির্দিষ্ট ও স্থিতিশীল সরকারের অভাব বা এক ধরনের রাজনৈতিক শূন্যতা বিরাজ করায় এই ভন্ডরা এক সুবর্ণ সুযোগ পেয়েছে। যখন সমাজের বা রাষ্ট্রের জবাবদিহিতার কাঠামো দুর্বল থাকে, তখন এই অপশক্তিগুলোই মাথাচাড়া দিয়ে ওঠে। এই অস্থিতিশীল পরিস্থিতির সুযোগ নিয়ে তারা ধর্মকে ঢাল হিসেবে ব্যবহার করছে, নিজেদের প্রভাব বলয় বিস্তার করছে এবং নানা অনৈতিক কাজ করেও খুব সহজে পার পেয়ে যাচ্ছে। এই পরিস্থিতি প্রমাণ করে, রক্ষক যখন ভক্ষকের রূপ ধারণ করে এবং পারিপার্শ্বিক অবস্থা তাদের অপরাধকে সহজ করে দেয়, তখন সমাজ এক গভীর সংকটের মুখোমুখি হয়। এই ভন্ডদের সম্মিলিতভাবে প্রতিহত করা না গেলে, তাদের এই অপরাধচক্র পুরো সমাজকেই কলুষিত করে ফেলবে।
আশঙ্কার বিষয় হলো, এই অপরাধীচক্র দিন দিন আরও বেশি বেপরোয়া হয়ে উঠছে। বিশ্লেষকরা মনে করেন, দেশে বর্তমানে একটি নির্দিষ্ট ও স্থিতিশীল সরকারের অভাব বা এক ধরনের রাজনৈতিক শূন্যতা বিরাজ করায় এই ভন্ডরা এক সুবর্ণ সুযোগ পেয়েছে। যখন সমাজের বা রাষ্ট্রের জবাবদিহিতার কাঠামো দুর্বল থাকে, তখন এই অপশক্তিগুলোই মাথাচাড়া দিয়ে ওঠে। এই অস্থিতিশীল পরিস্থিতির সুযোগ নিয়ে তারা ধর্মকে ঢাল হিসেবে ব্যবহার করছে, নিজেদের প্রভাব বলয় বিস্তার করছে এবং নানা অনৈতিক কাজ করেও খুব সহজে পার পেয়ে যাচ্ছে। এই পরিস্থিতি প্রমাণ করে, রক্ষক যখন ভক্ষকের রূপ ধারণ করে এবং পারিপার্শ্বিক অবস্থা তাদের অপরাধকে সহজ করে দেয়, তখন সমাজ এক গভীর সংকটের মুখোমুখি হয়। এই ভন্ডদের সম্মিলিতভাবে প্রতিহত করা না গেলে, তাদের এই অপরাধচক্র পুরো সমাজকেই কলুষিত করে ফেলবে।
