মহেশপুর উপজেলার সলেমানপুর দারুল উলুম কওমি মাদরাসার দু’শিশু শিক্ষার্থীকে ধর্ষণের অভিযোগে ওই মাদরাসার শিক্ষক হাসানুজ্জামান (৪০)কে সোমবার (২০ সেপ্টেম্বর) রাতে স্থানীয় সালিশ বৈঠক থেকে মহেশপুর থানা পুলিশ গ্রেপ্তার করেছে।
এলাকাবাসী ও পুলিশ জানায়, সলেমানপুর গ্রামের আনসার আলীর ছেলে হাসানুজ্জামানের বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠেছে ওই মাদরাসার দু’শিশু শিক্ষার্থীকে পৃথক দিনে তার বাড়িতে ডেকে নিয়ে ধর্ষণ করে। শিশু দু’টি পরিবারের কাছে বিষয়টি প্রকাশ করলে এলাকায় এ নিয়ে গুঞ্জন সৃষ্টি হয়। সোমবার রাতে মাদরাসার ম্যানেজিং কমিটিসহ এলাকাবাসী অত্র মাদরাসার প্রাঙ্গণে একটি সালিশ বৈঠকে বসে। সংবাদ পেয়ে মহেশপুর থানার এসআই ইউনুস আলী রাত ৯টায় তাকে আটক করে থানায় নিয়ে আসে।
মাদরাসার সভাপতি মাওলানা হাফিজুর রহমান জানান, ঘটনার সত্যতা পেয়েছি। এ বিষয়ে সোমবার রাতে সালিশে বসা হয়েছিল। সেখান থেকে পুলিশ তাকে আটক করেছে।
এ বিষয়ে মহেশপুর থানার অফিসার ইনচার্জ সাইফুল ইসলাম জানান, ভিকটিমের পরিবার এ ব্যাপারে পৃথক ২টি মামলা করেছে। আসামি হাসানুজ্জামানকে মঙ্গলবার দুপুরে আদালতে পাঠানো হয়েছে।
সুত্র: ইত্তেফাক
7 comments
সমাজের এ কি অবস্থা কোথায় কোন নিরাপত্তা নেই । সবখানে হায়েনার দল ওৎ পেতে থাকে
হারামিরে পাথর মেরে হত্যা করা হোক ও ইসলাম এর শত্রু
আমার মনে হয় এই শিক্ষকের ঐ বয়সী সন্তান রয়েছে তারাও কি এই শয়তানের কাছে নিরাপদ
জুতার মালা পড়িয়ে ওকে মাদ্রাসা চত্ত্বরে নাকে খৎ দেওয়া হোক
ও শালা হুজুর না হুজুর লেবাসধারী শয়তান
মানবতা মানুষের কাছ থেকে উঠে যাচ্ছে কারন শিক্ষক হল গুরুজন আর তারাই যদি এই সমস্ত নোংরা কাজ করে আর বাকি রইল কারা
দিনে দিনে শিশু ও নারী ধর্ষণ বাড়ছে কারণ আইনের প্রতি ঘাতকদের কোন শ্রদ্ধা নেই