গাজীপুরে এক শিশুকে যৌন নির্যাতনের অভিযোগে মাদ্রাসা শিক্ষক কারী শাহিদুল ইসলাম (৫০)কে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। এ ঘটনায় থানায় মামলা দায়ের করা হয়েছে।
গত বুধবার (৬ অক্টোবর) রাতে বোর্ডিংয়ে থাকা শিশুটিকে হাত পা টিপে দেয়ার কথা বলে এক সময় জোরপূর্বক ভাবে বলাৎকার করে ওই শিক্ষক। এ ঘটনা প্রকাশ না করতে শিশুটিকে ভয়ভীতি দেখানো হয় । এরপর গত কয়েকদিন যাবত শিশুটি মাদ্রাসায় যেতে আপত্তি জানায়। এতে অভিভাবকদের মনে সন্দেহের সৃষ্টি হয়। তারা কারণ জানতে চাইলে একপর্যায়ে শিশুটি তার মায়ের কাছে হুজুরের বলাৎকারের বিষয়টি বর্ণনা করে।
গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের সহকারী পুলিশ কমিশনার বেলাল হোসেন ও কাশিমপুর থানার অফিসার ইনচার্জ মাহবুবে খোদা জানান, যৌন নির্যাতনের খবর পেয়ে শিক্ষক কারী শাহিদুল ইসলামকে সুরাবাড়ি দারুল উলুম নূরানী ও হাফেজিয়া কওমি মাদ্রাসা থেকে গতকাল আটক করা হয়।
গত বুধবার (৬ অক্টোবর) ওই শিশুটিকে বলাৎকার করেছেন বলে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে স্বীকার করেছেন শাহিদুল ইসলাম। গ্রেপ্তার হওয়া শহিদুল ইসলাম ইসলাম (৫০) ঢাকার কেরানীগঞ্জের রহিদপুর গ্রামের বাসিন্দা।
সুত্র: একাত্তর টিভি
8 comments
এদের মনে কি একটুও ভয় কাজ করে না যে অন্যায় করছি পরকালে কি জবাব দেব
সঠিক বিচারের অভাবে এই কাজগুলো তার করতে সাহাস পায় যদি এ ধরনের অপরাধের বিচার হত তাহলে এরা এই কাজ করতে পারত না
পা টেপার কথা বলে তাকে বলাৎকার করা হয়েছে ধন্যবাদ ঐ শিশুকে সাহস করে মা-বাবা কে বিষয়টি জানিয়েছে
এ ধরনের লেবাসধারী হুজুরের জন্য আজ ধর্মীয় শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো ট্রলের শিকার হচ্ছে
শুধু আটক করলেই হবে কার্যকর বিচার করতে হবে মানুষরূপি শয়তানকে
এই শিক্ষক ছাত্রদের আর কি শিক্ষা দিবে যার নিজের চরিত্রই ঠিক নেই
চরিত্রহীন শিক্ষক কোন দিন ভালো কিছু শেখাতে পারে না তার বিচারের দাবি করছি
লম্পটকে ধরে নিয়ে মাটিতে পুতে পাথর মারা উচিত