অনলাইনে ইসলামী জঙ্গিবাদ প্রচারের অভিযোগে গ্রেপ্তার মানারাত ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির ছাত্র হাসিবুর রহমানকে জিজ্ঞাসাবাদের পাঁচ দিনের হেফাজতে নেওয়ার অনুমতি পেয়েছে পুলিশ।
হাসিবুর রহমান ওরফে আযযাম আল গালিব (২১) এলএলবির ছাত্র। তাকে নিষিদ্ধ জঙ্গি সংগঠন আনসার আল ইসলামের অন্যতম শীর্ষ সংগঠক বলছে পুলিশ।
উত্তরা পূর্ব থানার সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় তদন্ত কর্মকর্তা পুলিশ পরিদর্শক সাইফুর রহমান সোমবার আসামিকে আদালতে হাজির করে ১০ দিনের হেফাজতের আবেদন করেন।
শুনানি শেষে বিকেলে ঢাকার মহানগর হাকিম সাদবীর ইয়াসির আহসান চৌধুরী পাঁচ দিনের হেফাজত মঞ্জুর করেন।
আবেদনে বলা হয়, আসামি নিষিদ্ধ আনসার আল-ইসলামের সক্রিয় সদস্য বলে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জানিয়েছে। তিনি ‘আব্দুল্লাহ গালিব আযযাম’ নামে ফেইক ফেইসবুক আইডি ব্যবহার করে অজ্ঞাতনামা সহযোগীদের সঙ্গে মিলে আনসার আল ইসলাম ও আল কায়েদার মতাদর্শ প্রচার করতেন।
“মামলাটির সুষ্ঠু তদন্ত ও ন্যায় বিচারের স্বার্থে, প্রকৃত ঘটনার রহস্য উদ্ঘাটন, ঘটনায় জড়িত অন্যান্য আসামিদের পূর্ণাঙ্গ নাম-ঠিকানা সংগ্রহসহ গ্রেপ্তার, অর্থদাতা, মদদদাতা শনাক্তের লক্ষ্যে উক্ত আসামিকে আরও জিজ্ঞাসাব প্রয়োজন।”
রোববার নভেম্বর রাজধানীর উত্তরা-পূর্ব থানা এলাকা থেকে হাসিবুর রহমানকে গ্রেপ্তার করা হয়। তিনি পটুয়াখালীর মহিপুরের হাবিবুর রহমানের ছেলে।
সুত্রঃ বিডিনিউজ২৪.কম
8 comments
উগ্রবাদী কাকে বলে??? একজন আলেমকে এভাবে হেনস্থা করা মোটেও ঠিক না। আর পাহাড়ের অবস্থা কি সেদিকে খেয়াল রাখেন সরকার
দাড়ি রাখছেন , টুপি পড়ছেন তো আপনি মরছেন । ইসলামি বই পড়লে ও সমস্যা জিহাদী তকমা লাগিয়ে আপনাকে নাজেহাল করে ছাড়বে নাস্তিকের বংশধরেররা
কি ভয়ানক অবস্থা, কার কখন কিভাবে অপবাদ আসে আল্লাহই জানে। আল্লাহ তুমি মজুলমদের সাহায্য কর
নাটকীয়তার জন্য বাংলাদেশের পা চাটা মিডিয়াগুলোকে নোবেল দেওয়া হোক, এরকম কাহিনি লিখে অভিনয় করলে এতোদিনে হলিউড কে ও ছাড়িয়ে যেতো।
জঙ্গী কি শুধু দাড়িয়ালারাই হয়ে থাকে। আর কেউ কি জঙ্গী হয় না, আমি জানতে চাই।
হে আল্লাহ আমাদের এইসব উগ্রপন্থীদের থেকে ইসলাম ও মুসলিমদের হেফাজত করুন।
কিছু ব্লগার আর টিভি চ্যালেন তারা মিথ্যা অভিযোগ করে ইসলামের ক্ষতি করতে চায়। মনে রাখবেন ষড়যন্ত্র কখনও বাস্তবায়ন হয় না
জিহাদ করলে কি জঙ্গি হয়ে যায়? যারা ক্ষময়তার অপব্যাবহার করছে তাহলে তারা কি?