খুলনায় স্বামীকে বেঁধে রেখে স্ত্রীকে (২৭) দলবদ্ধ ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে। শুক্রবার (১৮ মার্চ) রাত সাড়ে ৯টার দিকে নগরীর খানজাহান আলী থানার শিরোমনি এলাকার তেঁতুলতলা রেলক্রসিংয়ের পাশে কামরুলের গ্যারেজে এ ঘটনা ঘটে।
খানজাহান আলী থানার ওসি প্রবীর কুমার বিশ্বাস বলেন, শনিবার সকালে ধর্ষণের ঘটনায় চারজনকে আসামি করে থানায় মামলা দায়ের করেছেন ভুক্তভোগী। আসামিরা হলেন- কামরুল, জীবন, সুমন ও আলা। এরমধ্যে আসামি কামরুলকে আটক করা হয়েছে।
জানা গেছে, শুক্রবার রাতে ওই দম্পতি কামরুলের গ্যারেজের সামনে দিয়ে যাচ্ছিলেন। এ সময় ৫ জন লোক জোর করে তাদের তুলে গ্যারেজের মধ্যে নিয়ে স্বামীকে বেঁধে রেখে স্ত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ করে।
খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশের (কেএমপি) সহকারী পুলিশ কমিশনার (দৌলতপুর সার্কেল) মো. আবু জাফর বলেন, গণধর্ষণের শিকার ওই নারীকে খুলনা মেডিক্যাল কলেজ (খুমেক) হাসপাতালের ওয়ান স্টপ ক্রাইসিস সেন্টারে ভর্তি করা হয়েছে। ভুক্তভোগী নিজেই বাদী হয়ে চার জনের নামে মামলা করেছেন।
সুত্রঃ ইত্তেফাক
6 comments
বাংলাদেশ যতোদিন যাচ্ছে ততোদিন সাম্প্রদায়িক ও অপরাধের গড় হয়ে উঠছে। এর একমাত্র কারণ বিচার হয় না। কিছুদিন পর জামিন পেয়ে যাবে।
মানবাধিকার সংগঠনের নিকট প্রশ্ন এদেরকে RAB ক্রসফায়ার দিলে কি ক্ষতি হবে। এই নিষ্ঠুরদের বিচার করতে কত লোকবল, সময়, কত রকম ব্যবস্থাপনা দরকার। নিষ্ঠুরের সাথে নিষ্ঠুরতম আচরণই প্রয়োজন।
গাছের সাথে উল্টো করে ঝুলিয়ে চামড়া টেনে খুলে ফেলতে হবে। যেই বোন নির্যাতনের শিকার হয়েছেন তার জন্য দোয়া করছি যেন আল্লাহ তাকে সব দিক থেকেই ভালো রাখেন আমিন।
দেশে আজ কোন নিরাপত্তা, আইনের শাসন নেই। যে কারণে আজ স্বামীর সাথে স্ত্রীও নিরাপদ নয়। এরজন্য দায়ী সবাই
নোয়াখালীর বিচারটি যদি বিশেষ ট্রাইবুন্যালে হতো তাহলে খুলনায় আবার নতুন করে একই ঘটনা ঘটত না
নারীদের নিরাপত্তার আরো জোরদার করতে হবে। কারণ সমাজ জানোয়ারের কুচরিত্র বিষ্ফোরিত হচ্ছে। এই জানোয়াদের হয় খাঁচায় বন্দি করতে হবে না হয় ক্রস ফায়ার দিয়ে নিঃশেষ করতে হবে