সাভারে একটি মাদরাসায় দশ বছরের এক শিশু শিক্ষার্থীকে বলাৎকারের অভিযোগ উঠেছে এক শিক্ষকের বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় রাতে সাভার মডেল থানায় ওই শিক্ষককে প্রধান আসামি করে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা দায়ের করেছে।
পুলিশ জানায়, সাভার পৌর এলাকার মজিদপুর মহল্লায় তালিমুল কোরআন মাদরাসায় গেল ১ এপ্রিল রাতে দশ বছরের এক শিশু শিক্ষার্থী ভয়ভীতি ও হত্যার হুমকি দিয়ে বলাৎকার করেন মাদরাসার শিক্ষক মাওলানা আল আমিন হাসান লাইম (২৭)।
গতকাল রোববার তাকে আবারও বলাৎকারের চেষ্টা করলে ওই শিশু তার পরিবারের সদস্যদের জানালে রাতেই ওই শিক্ষককে প্রধান আসামি করে সাভার মডেল থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা দায়ের করেন। তবে মামলা দায়েরের আগেই ওই শিক্ষক গ্রেপ্তার এড়াতে পালিয়েছে।
এ বিষয়ে সাভার মডেল থানার এসআই সৈকত চ্যানেল 24 অনলাইনকে বলেন, বলাৎকারের শিকার শিশুকে স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ অ্যান্ড হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে ও অভিযুক্ত শিক্ষককে গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।
সুত্রঃ চ্যালেন ২৪.কম
7 comments
দিনের পর দিন মাদ্রাসাগুলোতে এধরণের অপরাধের প্রবনতা বাড়ছে। তাই মাদ্রাসা পরিচালনায় সরকারের নীতিমালা খুবই প্রয়োজন হয়ে দাড়িয়েছে কারণ এখানে সবচেয়ে বেশি শারীরিক ও মানসিক নির্যাতিন হয়
বিচারহীনতার অভাবে এই অন্যায় (বলাৎকার) কাজগুলো তার করতে সাহাস পায় যদি এ ধরনের অপরাধের বিচার দ্রুত হয় প্রয়োজন
শিক্ষার্থীকে (বলাৎকার) বা যৌন নিপীড়নের অভিযোগে মাদ্রাসা শিক্ষককে বিচারের মাধমে এমন শাস্তি দেওয়ায় হোক যাতে অন্যরা এধরনের কাজ করতে দ্বিতীয় বার চিন্তা করে
বিচার ব্যবস্থা আরো পরিবর্তনের দরকার
এধরনের কুচরিত্রের বদমাস কিছু লেবাসধারী শিক্ষক বা হুজুরা ধর্মকে ভিন্ন ধর্মীদের কাছে প্রশ্নবিদ্ধ করছে। এদের কঠিন বিচার হওয়া উচিত
চরিত্রহীন শিক্ষক কোন দিন কুরআন- হাদীস শিখাতে পারে না কারণ তার দিলের মধ্যে ইবলিশ শয়তানের আড্ডাখানা
যুক্তিসংগত কথা চরিত্রহীন মানুষের মধ্যে কল্যাণের কিছু থাকে না