বিচারহীনতার প্রবণতায় যৌন হয়রানির মতো মারাত্নক অপরাধ বেড়েই চলেছে দিন দিন।বিশ্বের প্রায় এক তৃতীয়াংশ নারী যৌন হয়রানির শিকার হচ্ছে অহরহ। ২০১৮ সালে বেসরকারি সংস্থা ব্র্যাকের এক গবেষণা প্রতিবেদনে দেখা যায়, গণপরিবহণে যাতায়াতের সময় ৯৪ শতাংশ নারী কোনো না কোনো ভাবে যৌন হয়রানির শিকার হচ্ছেন। আরো হয়রানির আশঙ্কায় নারীরা প্রতিবাদ করতেও ভয় পায়। যৌন নিপীড়ন বন্ধে সরকারি নানবিধ উদ্যোগ থাকলেও তা কার্যকর ভূমিকা রাখছে না
দুর্বল নারীরা ঘরে এবং কর্মক্ষেত্রে জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তাদের দ্বারা আক্রান্ত হন। প্রতিনিয়ত রাস্তাঘাটে চলাচলের সময় গণপরিবহনেও নারী ও শিশুরা যৌন নিপীড়নের শিকার হন। মেয়েরা স্কুল কলেজে আশেপাশের বখাটের দ্বারা নিগৃহীত হয়। সামাজিক মাধ্যমে কিছু কুরুচিপূর্ণ ব্যক্তি দ্বারাও নারী ও শিশুরা ভার্চুয়াল যৌন নিপীড়নের শিকার হচ্ছেন। সেইসঙ্গে মিডিয়াতে কাজ করতে আসা উঠতি মডেল বা তারকারাও তাদেরই পেশাজীবীদের হাতে যৌন নিপীড়নের শিকার হয়।
তাই যৌন নিপীড়নের শিকার হলে মুখ খুলুন।
